
পুরুষের বহু বিবাহ এখন সময়ের দাবী। বহু বিবাহ আইন চালু হলে সমাজ থেকে তথাকথিত মানবিক বউ, কন্টাক্ট ম্যারেজ, রক্ষিতা, রিসোর্ট কান্ড, গুলশান ট্রাজেডি এসব বহুকাংশে হ্রাস পাবে বলে মনে করেন পুরুষদের স্বার্থ সংরক্ষণ কমিটির নেতা আব্দুল্লাহ আল মামুন।
তিনি বলেন, দেখবেন মালোয়েশিয়া ও ইন্দোনেশিয়ার মেয়েরা স্বামীকে জোর করে দ্বিতীয় বিয়ে করান। তারা সতীনকে সংসারে কাজের সহযোগী মনে করেন। কিন্তু আমাদের দেশের নারীরা তা মানতে চাননা।
দেশের সর্বশেষ দুটো ঘটনা থেকে দেখা যায়, মামুনুল হক তাঁর প্রথম স্ত্রীর ভয়ে দ্বিতীয় স্ত্রী নিয়ে রিসোর্টে ওঠেন। আবার প্রথম স্ত্রীকে মেনেজ করার জন্য সীমিত পরিসরে মিথ্যা কথা বলারও মন গড়া হাদিস বলেন। অপরদিকে বসুন্ধরার এমডি আনভীর সোবহান সাহেবও প্রথম স্ত্রী সাবরিনার ভয়ে মুনিয়াকে গোপনে গুলশানে লাখ টাকার ফ্ল্যাটে রাখেন। এখানে যদি প্রথম স্ত্রী বিষয়টা স্বামীর চাহিদার প্রতি সম্মান রেখে মুনিয়াকে সতীন হিসেবে মেনে নিতেন, তাহলে হয়তো এমন ঘটনা ঘটতোনা। আনভীর সাহেব দুই স্ত্রী নিয়ে একই বাড়ীতে সুখের জীবন কাটাতেন।
আমাদের দেশের মেয়েরা বিশেষ করে বড় বউয়েরা যদি স্বামীর প্রতি প্রেম ভালোবাসার নিদর্শন স্বরুপ স্বামীদের দ্বিতীয় বিয়ের ব্যাপারে উৎসাহিত করতেন তাহলে সমাজে যিনা ব্যাভিচার বন্ধ হতো। এমনকি নারীরাও সম্মানিত হতেন।
